সিকতা কাজল এর কবিতা আবৃত্তি দেখতে চাই

ওদের চেহারার মাজে সয়তানের আকরিতি দেখা জাইতেচে

বাল বাবার আবির্ভাব

আমি যদি সরকার হতাম যেতু গুলা মাজার আছে আর যতু গুলা ভন্ড পাগলার গুস্টি আছে একদম মাইরা বারো ঘন্টার মধ্যে সাপা কইরা ফেলাইতাম

পাগলের দল

মানসিক রোগী

উনারাতো মানসিক অয়াউস্থ

আমি আল্লাহকে ভয় পাইনা।কারন যিনি আমায় এতকিছু দান করছেন উনাকে ভয় কেন পাবো।ভাল না বেসে। আল্লাহ আমাদের দেশ থেকে এসব ভণ্ডামি দূর কর

এই লোকতো আমাদের এলাকার, এখন উনি কথায় আছে

পেত্তনি ,বিড়ালের মত কাচা মাছ খায় ।

ধোকা বাবা

নরপিশাচ এগুলা হচ্ছে গাঁজার প্রতিফল।নেশা করে কি করে নিজেই বলতে পারে না।

কাঁচা মাছ খাওয়া কি দরকার কোন লাভ আছে এটা কোন ধর্মের কাজ নাকি

কাচা মাছ খায় কুকুর বিড়াল

ছি ছি ছি। নাউজুবিল্লাহ।

ফেরাউনের বংশধর

ভন্ড

Soytan

বাবা তোমার দরবারে তার পাগলের খেলা, ফালতু যত সব পাগল

মানুস কেন এদের পিছনে ঘুরে এয় তালা বাবা জুল বাবা এদের শরীর টা দেখলেই তো খিতখিত করে এরা জিন দিয়ে খেলা করে তাই এদের এত ভক্ত যদি আমার রাসুল সাঃ কে এবং শাহাবির জিবনি ফলো করতো তবে তালা বাবা জুল বাবা বটি বাটি বাবা ভান ধরতো না আর মিততুর ভয় থাকলে ওরা নিজেকে সামলিয়ে নিতো। আমার কাছে খমতা থাকলে এদের ধরে বালচুল কেটে উপরে ঝুলিয়ে রাখতাম এরা সাধারণ মানুষের শএ।

এটা

খবিছ এর পো খবিছ

সব জাহেল এর দল

High on drugs

বাহ চমৎকার অনুষ্ঠানে -

অনেক ভালো লাগলো সংগঠন এর এই কার্যক্রম

ভালো লাগলো

Excellent

অসাধারণ

অসাধারণ

জনমভরা না খায়া আছি হায় রে আমার বালবাচ্চা গানটি নিজের মতো গাইতে গাইতে হেঁটে যাচ্ছিলেন পাগলিটা। এই গানের শৈল্পিক মূল্য না থাকলেও কথায় বোঝা গেল জীবনের যাপনের অন্তর্নিহিত বেদনা প্রকাশ হয়েছে

'বত্রিশের রক্তাক্ত সিঁড়ি' বরেণ্য বাচিকশিল্পী 'বেদশ্রুতি গোস্বামী' খুব যত্ন করে তাঁর কণ্ঠে ধারণ করেছেন। আমার বিশ্বাস যাঁরা আবৃত্তি ভালোবাসেন তাদের ভালো লাগবে। আবৃত্তি শোনার পর মনে হচ্ছিল আগস্ট নিয়ে আমার লেখাগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ এটাই। নিচে কবিতাটি পড়ার জন্য দিলাম । বহুল প্রচারের প্রত্যাশা । Bedasruti Goswami Bhattacharya দিদিমণি তাঁর কণ্ঠে আমার লেখাটিকে অলংকৃত করায় কৃতজ্ঞতা। কৃতজ্ঞতা জানাই আলোকচিত্রী ও লেখক পাভেল রহমানকে তথ্য সহায়তার জন্য । বত্রিশের রক্তাক্ত সিঁড়ি সাকিল মাসুদ ষোলোকোটি মানুষ জানে কার আঁচল চোখের জলে ভিজিয়ে মোছা হয় বত্রিশের সিঁড়ির রক্ত! সবাই জানে এই বাড়িটাকে ঘিরে আছে কত রকমের স্মৃতি, কত রকমের স্বপ্ন কত রকমের স্বজন হারানোর হাহাকার কত রকমের সুখ-দুঃখ, গল্পকথা মুক্তি-সংগ্রামের ইতিহাস...। এই বাড়ির পেছনে কবুতরের ঘর, মুরগির ঘর আর রান্না ঘর যাতে লেগে আছে বঙ্গমাতার চুড়ির মমতা। বাড়িটার তেতলায় দুই, দোতলায় পাঁচ আর নিচতলায় পাঁচ বারোঘরের কানায় কানায় মিশে আছে রাসেলের ছোটো ছোটো আঙুলের ছাপ। শেখ কামালের প্রিয়তমা বধূর হাতের মেহেদি রঙ। সাতকোটি বাঙালির মুক্তির সনদ রচনার সূত্রপাত এই বাড়ি স্বাধীনতার ভিত্তি স্তম্ভ নির্মাণের কেন্দ্রবিন্দু এই বাড়ি, ধান, জমি-জিরাত বিক্রির টাকায় সংসার খরচ চালাতেন শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব মাঝে মাঝে খরচ বাচানো পয়সায় একদিন এই বাড়িটা মাথাগোঁজার ঠাই হিসেবে গড়েছিলেন তিনি তার মাথায় ছিল লুৎফর রহমান আর সায়রা খাতুনের আশীর্বাদ। খুব গভীর রাত্রি নেমে এলে এই বাড়িতে শোনা যায় বাঙালির মুক্তির সনদ রচনায় চিন্তামগ্ন সাতই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে ভাষণের চিন্তামগ্ন বঙ্গবন্ধুর পায়চারির আওয়াজ! বাড়িটার দোতলার দক্ষিণে বেলকনি, পশ্চিমে পুকুরঘাট পুবে তিনঘর, পশ্চিমে সিঁড়ির ডানে একঘর আর মাঝখানে ছায়াচ্ছন্ন ড্রয়িং-ডাইনিং উত্তর-পূর্ব কোণের ঘরে থাকতেন শেখ হাসিনা মাঝখানে রাসেল-বঙ্গমাতা, তার পাশের ঘরেই রেহানা, আর উল্টো দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে শেখ জামালের ঘর। শেখ কামালের ঘর ছিল তেতলায়। খুব সাধারণ বাঙালিয়ানা এই বাড়িটায় আসবাবপত্র বলতে ছিল খাট, আলমিরা, ড্রেসিং টেবিল আর পড়ার টেবিল-চেয়ার। রেসকোর্স ময়দানের ভরা জনসসভায় স্বাধীনতার ঘোষণা হেঁটে এসেছিল এই বাড়ির সিঁড়ি বেয়ে। বাতাসে এখনও খুঁজলে পাওয়া যাবে সে স্লোগানের প্রতিধ্বনি চোখ বন্ধ করলেই দেখা যাবে রেসকোর্স ময়দানে লাখো মানুষের ঢল তাঁর দরাজকণ্ঠস্বর, বক্তৃতা- জয়বাংলা.... জয়বাংলা... জয়বাংলা...। বাড়ির নিচতলার দক্ষিণে দরজার প্রথমে যে বড় ঘর তার মেঝেতে মিশে আছে রাষ্ট্রনেতাকর্মীর পদধূলি। পাশের লাইব্রেরির বাতাসে ভাসছে বঙ্গবন্ধুর কণ্ঠে কার্ল মার্কস থেকে শুরু করে কোরআনের বাণী পাঠ। একদিন বত্রিশের এই বাড়িতে নেমে এলো পচাত্তরের পনেরো আগস্ট বত্রিশের সিঁড়ি রক্তাক্ত হলো মুজিবের রক্তে বাংলাদেশের পতাকার টকটকে লাল রক্ত রঙে ভিজে গেল বঙ্গবন্ধুর ধবধবে সাদা পাঞ্জাবি রাসেলের শার্ট। তারপর বাংলাদেশের বুকে গুলি করে গলাচেপে ধরে বীরদর্পে হেঁটে গেল আততায়ীরা। তারপর প্রথম তলার সিঁড়ির মাঝখানে, তিন কদম উপরে পড়ে থাকলো বুলেটে তলপেট ঝাঝরা করা শেখ মুজিবের নিথর দেহ সুরুচি বিতানের কালো ফ্রেমের চশমা ভাঙা কাচ আর এরিনমোরের ধোঁয়া তোলা একটি কালো পাইপ। শেখ কামালের লাশ পাওয়া গেল অভ্যর্থনাকক্ষে তার পাশে টেলিফোন অপারেটেরের প্রাণহীন দেহ। সিঁড়ির সামনে বাথরুমে শেখ নাসের বেডরুমের সামনে বেগম মুজিব, সুলতানা কামাল, শেখ জামাল, রোজী জামাল আর শিশু রাসেলের লাশ। খুব কাছ থেকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল তাঁদের...। সেদিন বঙ্গবন্ধুর সাথে প্রাণ হারারিয়েছেন আরও কিছু মানুষ...। বিশ্বাসঘাতকদের বুলেটের আঘাতে রক্তাক্ত হলো বত্রিশের সিঁড়ি রক্তাক্ত হলো বাংলাদেশ রচনা হলো শোকাবহ পনেরো আগস্ট। সেই থেকে আত্মজার আঁচলে চোখের জল ভিজিয়ে মোছা হয় বত্রিশের সিঁড়ি... পনেরো আগস্টের সীমাহীন শোক। kzbin.info/www/bejne/pF6QcoumepeNY6M www.ideaabd.com

চমৎকার আবৃত্তি ।

একটি সুন্দর অনুষ্ঠান ছিল।

খুব সুন্দর ফিরেদেখা’র গোষ্ঠীভিত্তিক সাহিত্য বিচিত্রা অনুষ্ঠানটি

দারুণ

ওই বাদাম ওয়ালাকে নোবেল দেওয়া হউক।

অপূর্ব সুন্দর

অসাধারণ আবৃত্তি দিদি ভাই 💝💝💝

onek valo laglo ..best vedio

nice

নারী দের ছোট বেলা থেকেই অধিকার দেওয়া উচিত 👍👍👍👍👍

আবৃত্তি টার কন্ঠ টা ভালো লাগলো কিন্তু কথা গুলি মোটেও ভালো লাগে না 😡😡😡

জয় গুরু...গুরুর জয়...সর্বস্তরে সর্বময়।

সত্যিই আপনি তখন রাণী ছিলেন। অসাধারণ।

খুব ভালো। ধন্যবাদ কবি এবং আবৃত্তিকার উভয়কেই।

বেশ লাগল।

যেমন কথা, তেমনই আবৃত্তি। অসাধারণ লাগলো। কবিতাটা কার লেখা?

খুব সুন্দর কবিতা, সুন্দর আবৃত্তি

ভালো লাগলে মত দিন