Рет қаралды 255,512
Korea has shown interest in constructing another bridge over the River Meghna connecting Bhulta-Araihazar of Dhaka with Banchharampur of Chattogram under the modality of government-to-government public-private partnership.
A proposal put forward by Daewoo Engineering and Construction Company Limited is set to be placed before the cabinet committee on economic affairs today for approval.
the new bridge over the Meghna would be using the Bhulta - Araihazar - Banchharampur regional road as an alternative road for both Dhaka-Sylhet and Dhaka-Chattogram ( Titas, Homna, Daudkandi & bancharampur upazila ) national highway.
যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে এবং দ্রুত সময়ে দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌঁছাতে একের পর এক সেতু নির্মিত হচ্ছে বিভিন্ন সড়কে। এরই ধারাবাহিকতায় ভুলতা-আড়াইহাজার-বাঞ্ছারামপুর সড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার কড়িকান্দী ও নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার বিশনন্দী এলাকায় ৭হাজার ৪শত ৬৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১.৬৪ কিলোমিটার দৈঘ্যের ৪ লেনের এ সেতুটি নির্মাণের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়েছে।
। সমীক্ষা প্রতিবেদন ও সেতু বিভাগ সূত্রে জানা যায়
মেঘনা নদীর উপর দিয়ে ভুলতা-আড়াইহাজার-বাঞ্ছারামপুর সড়কে সেতু নির্মাণের সমীক্ষার কাজ শেষ হয়েছে। প্রতিবেদনও মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়া হয়েছে।
মেঘনা নদীতে এই সেতু নির্মাণ হলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর ও নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার ওপর দিয়ে সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প বাংলাদেশ-ভারত (আখাউড়া - আগরতলা-স্থলবন্দর) যোগাযোগও সহজ হবে। এতে অন্তত ৫০ কিলোমিটার দূরত্ব কমে যাবে। পাশাপাশি ঢাকা-সিলেট ও ঢাকা-চট্টগ্রামের দূরত্বও কমে আসবে। সেতুটি নির্মিত হলে রাজধানী ঢাকার সঙ্গে কুমিল্লার হোমনা, তিতাস, মুরাদনগর এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর, নবীনগরসহ অন্তত ১৫টি উপজেলার ৫০লক্ষাধিক মানুষের যোগাযোগ সহজতর হবে।
এই সেতুটি দক্ষিণ কোরিয়ার আর্থিক সহায়তায় নির্মিত হবে । সেতুটি নির্মাণ হলে সোনারগাঁ উপজেলার বাস্তুল ও রূপগঞ্জ উপজেলার ভুলতা এলাকায় ঢাকা বাইপাস (এশিয়ান হাইওয়ে) দিয়ে বিকল্প হিসেবে ঢাকা-সিলেট ও ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে যান চলাচল করতে পারবে। এতে ঢাকা-মেঘনা-দাউদকান্দি-ময়নামতির দূরত্ব ১০ কিলোমিটার কমে আসবে। অন্যদিকে ঢাকা-সিলেট রুটের দূরত্বও ১৫ কিলোমিটার কমবে। এতে ঢাকার সঙ্গে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদরের সঙ্গে ঢাকার দূরত্বও কমে যাবে।
দক্ষিণ কোরিয়া ও বাংলাদেশের যৌথ অর্থায়নে এই সেতুটি নির্মাণ হবে। কোরিয়ান ৩টি প্রতিষ্ঠানের বিশেষজ্ঞ প্রতিনিধি আজ সেতু এলাকা পরিদর্শন করেছেন। দ্রুত সময়ের মধ্যে সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হবে, এই সেতু নির্মাণ হলে বদলে যাবে বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা
উল্লেখ্য, সেতু নির্মাণের প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ২০১১ সালে মেঘনা নদীতে বিষনন্দী-কড়িকান্দিতে ফেরি চালু হওয়ায় আড়াইহাজার ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলাসহ ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা জেলাসহ অনেক জেলার লাখো মানুষ অতি স্বল্প সময়ে ঢাকা যাতায়াত করছেন।
⚠ এই চ্যানেলের কোন ভিডিও ডাউনলোড করে, পুনরায় কোন অনলাইন মাধ্যমে আপলোড করবেন না।
⚠ DO NOT DOWNLOAD & RE-UPLOAD THIS VIDEO IN ANY OTHER ONLINE PLATFORM
✔✔✔ এই ইউটিউব ভিডিওর লিংক শেয়ার করুন।
☢☢☢ এই ভিডিওতে ব্যবহৃত কিছু ছবি প্রকৃত ব্যক্তি, ঘটনা, সময় বা স্থানকে উপস্থাপন করে না; দৃশ্যের শূণ্যতা পূরন করতে তা ব্যবহার করা হয়েছে। ☢☢☢